নোটিশ :
hathazarinews.com ওয়েব সাইটে আপনাকে স্বাগতম...
সংবাদ শিরোনাম:
আমান বাজারে কোটি টাকার বিভিন্ন ব্রান্ডের বিদেশী সিগারেট নিয়ে ডিবি পুলিশের জালে ধরা ২ দক্ষিণ মাদার্শা কৃষি জমির টপসয়েল কাটায় লাখ টাকা জরিমানা নাঙ্গলমোড়ায় কৃষি জমির টপসয়েল কাটার দায়ে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় চির শায়িত বীর মুক্তিযোদ্ধা জহুর আহম্মদ হাটহাজারীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু হাটহাজারীর বাথুয়া ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টার একান্ত সচিব অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খবার তৈরি ও বিক্রির অপরাধে ভাতঘর হোটেলকে জরিমানা  চৌধুরীহাটে বেশি দামে পণ্য বিক্রির দায়ে তিন দোকানীকে জরিমানা  হাটহাজারীতে তিন দোকানীকে জরিমানা করলেন এসিল্যান্ড হাটহাজারীতে বাজার মনিটরিং: ৪ দোকানী কে জরিমানা করলেন এসিল্যান্ড
দুদকের মামলায় ফটিকছড়ির দাঁতমারা ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

দুদকের মামলায় ফটিকছড়ির দাঁতমারা ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে

 

হাটহাজারী নিউজ ডেস্কঃ সরকারী কর্মসৃজন প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতের দায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের দায়ের করা মামলায় ফটিকছড়ির দাঁতমারা ইউপি চেয়ারম্যান মো. জানে আলমকে  কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

বিজ্ঞাপন

 

 

মঙ্গলবার  (১২ এপ্রিল) চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আজিজ আহমেদ ভুঁইয়া শুনানী শেষে এ আদেশ দেন। মামলার শুনানীতে রাস্ট্রপক্ষে অংশ নেন দুদকের পিপি এড. মুজিবুর রহমান চৌধুরী। চেয়ারম্যান জানে আলম ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগের যুব ও ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

 

 

এর আগে গত ২৬ জানুয়ারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যান জানে আলমসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-২ এ মামলাটি দায়ের করেন কার্যালয়টির সহকারী পরিচালক মো. নুরুল ইসলাম।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

 

 

 

মামলার আসামিরা হলেন, দাঁতমারা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান জানে আলম, ফটিকছড়ির কৃষি ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপক মুহাম্মদ আজিজুল হক, একই ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা সুজিত কুমার নাথ, ক্যাশিয়ার আবুল কাশেম ও তৎকালীন ট্যাগ অফিসার(জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী) প্রণবেশ মহাজন।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

 

মামলার এজাহারে অভিযোগ আনা হয়, ২০১৫-১৬ অর্থ বছরের ১ম ও ২য় পর্যায়ের মোট ৮০ দিনের কর্মসৃজন প্রকল্পের দৈনিক ২০০ টাকা মজুরি হারে ৪১ জন শ্রমিকের ৬ লাখ ৫৬ হাজার টাকা ক্ষমতার অপব্যবহার করে অসৎ উদ্দেশ্যে প্রকল্পে ভুয়া শ্রমিক দেখিয়ে আত্মসাৎ করা হয়। তারা কেউই শ্রমিক নয় এবং সকলেই স্বাবলম্বী। তাদের মধ্যে স্কুল প্রধান শিক্ষক, পুলিশ সদস্য, গ্রাম পুলিশ, প্রবাসী, ব্যবসায়ী, চিকিৎসক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নাম ছিল। তারা কখনো কৃষি ব্যাংকে যান নাই কিংবা হিসাব খোলেননি এবং টাকাও উত্তোলন করেননি।

এরপর ২০২০ সালে দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক মো. শরীফ উদ্দিন তদন্ত করে ৪১ জন শ্রমিকের অর্থ আত্মসাতের দালিলিক প্রমাণ পাওয়ায় চেয়ারম্যানসহ বাকিদের বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করে দুদক কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেন। মামলা দায়েরের পর চেয়ারম্যান জানে আলম হাইকোর্ট থেকে ৬ সপ্তাহের আগাম জামিন নিয়েছিলেন। হাইকোর্টের দেয়া আগাম জামিনের সময় সীমা শেষ হওয়ায় চেয়ারম্যান জানে আলম জজ কোর্টে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। (সংগৃহীত)

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন




সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত,© এই সাইডের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ThemeNeed.com